সারাদেশের কারাগারে জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া ৮৮ জনের বিষয়ে আইজি প্রিজন্স কী ব্যবস্থা নিয়েছে তা এক মাসের মধ্যে জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসাথে সিলেট কারাগারে আরেকজনের পরিচয়ে ১৮ বছর ধরে কারারক্ষীর চাকরি করা জহিরুলকে সরিয়ে প্রকৃত জহিরুলকে কেন নিয়োগ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
বুধবার (৯ নভেম্বর) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এর আগে ছদ্মবেশ ধারণ এবং বিভিন্ন জাল-জালিয়াতি করে চট্টগ্রাম ও সিলেটে ২০০ জন কারারক্ষী চাকরি করছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনা হয়।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, কারাকর্তৃপক্ষের তদন্তে ৮৮ জনের জাল-জালিয়াতির প্রমাণ মিলেছে। এর মধ্যে তিন জনকে পাওয়া গেছে যারা একজনের পরিবর্তে আরেকজন চাকরি করছেন। জহুরুল ইসলাম এশু নামে একজনের পরিবর্তে কারাগারে চাকরি করছেন একই নামের আরেকজন।
মন্তব্য করুনঃ