সাগরের বড় বড় ঢেউ এসে মিশে যাচ্ছে সৈকতে। অদুরে ঢেউয়ের তালে দোল খাচ্ছে জেলে নৌকা। ঢেউয়ের সাথে সখ্য করে মেতে রয়েছে শিশু, কিশোর ও যুবকরা।
বিশাল সৈকতে দাঁড়িয়ে সমুদ্র আর সমুদ্রতীরের ঝাউবনের সৌন্দর্য্য উপভোগ করছে অদম্য এই শিশু-কিশোরদের অভিভাবকরা। কেউবা বসে আছে সৈকতে পাতা চেয়ারে, কেউবা ভাসমান দোকানে। অনেকে আবার অপেক্ষা করছেন সৈকত থেকে সূর্যাস্তের অপরূপদৃশ্য দেখার জন্য। সময় কাটাতে কেউ কেউ ঘুরে বেড়াচ্ছেন ছায়াময় ঝাউ বনে।
এভাবেই প্রতিনিয়ত ফুটে উঠে চট্টগ্রামের বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্য। এমন সৌন্দর্য্য অবলোকনে প্রতিদিন দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন ভ্রমন পিপাসুরা। তবে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো রেকর্ড বইয়ে নাম লিখাতে না পারলেও এটিই এখন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত।
স্থানীয়দের আক্ষেপ, সঠিক প্রচার প্রচারণার অভাবে সৈকতটি কিছুটা দৃষ্টির আড়ালে রয়ে গেছে। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিলে এটিও কক্সবাজারের মতো পর্যটন কেন্দ্র হতে পারে বলে মনে করছেন আগত পর্যটকরা।
মন্তব্য করুনঃ