• ঢাকা
  • |
  • বৃহঃস্পতিবার ১৯শে বৈশাখ ১৪৩১ বিকাল ০৫:৫৩:২১ (02-May-2024)
  • - ৩৩° সে:

মধ্যস্থতাকারীদের শতকোটি টাকা ঋণ দেবে সিএমএসএফ


শুক্রবার ২৬শে জানুয়ারী ২০২৪ দুপুর ০১:১৩



মধ্যস্থতাকারীদের শতকোটি টাকা ঋণ দেবে সিএমএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

চ্যানেল এস ডেস্ক: 

শেয়ারবাজারে সুদিন ফেরাতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে ১০০ কোটি টাকার ঋণ দেবে পুঁজিবাজার স্থিতিশীলকরণ তহবিল (সিএমএসএফ)। তবে আপাতত মিলবে ৫৫ কোটি টাকা। মূলত শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নেয়ায় যেনো বড় নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে, সেজন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়াতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

শেয়ারবাজারে সুদিন ফেরাতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে ১০০ কোটি টাকার ঋণ দেবে পুঁজিবাজার স্থিতিশীলকরণ তহবিল (সিএমএসএফ)। তবে আপাতত মিলবে ৫৫ কোটি টাকা। মূলত শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নেয়ায় যেনো বড় নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে, সেজন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়াতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

এক সময়ের প্রাণচঞ্চল পুঁজিবাজারে হাতেগোনা কয়েকজন বিনিয়োগকারীর আনাগোনায় এখন দিনের কার্যক্রম শুরু হয় মতিঝিলের ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে। দীর্ঘদিনের স্থবিরতায় লোকসানি পাল্লা হালকা করতে পুঁজিবাজার থেকে ফিরিয়ে নিয়েছেন মুখ। তবে বাজারে সুদিন ফেরাতে চেষ্টার কমতি নেই বলে জানিয়েছে বিএসইসি। তারই অংশ ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া।

এই সিদ্ধান্তে বাজারে যেনো বড় কোনো নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে সেজন্য সিএমএসএফ থেকে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে ১০০ কোটি টাকার ঋণ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। প্রথম দফায় আগামী ফেব্রুয়ারিতে ১৭টি ব্রোকারেজ হাউজকে দেয়া হবে ৫৫ কোটি টাকার সিএমএসএফ।

এমন সময়ে এটি কার্যকর করার পথে হাঁটছে বিএসইসি, যখন ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়ার পর অস্বাভাবিক আচরণ দেখা যাচ্ছে পুঁজিবাজারে। এ অবস্থায় বাজারে স্থীতিশীলতা রক্ষায় বেশি নজরদারি চান বিনিয়োগকারীরা।

তারা বলেন, অনেক ব্রোকারেজ হাউস রুগ্ন হয়ে গেছে। এ ধরনের হাউসকে টিকিয়ে রাখতে সমন্বিত উদ্যোগ নেয়া দরকার। ফান্ডের চেয়ে বাজারে লেনদেনের পরিবেশ সৃষ্টির দিকে বেশি নজর দিতে হবে।

আর সিএমএসএফ বলছে, বাজারে এ তহবিলের সুফল মিলবে ধীরে ধীরে। সিএমএসএফের চীফ অব অপারেশন মো. মনোয়ার হোসেন বলেন,

এ ফান্ডের উৎস হলো অমীমাংসিত ক্যাশ ও শেয়ার লভ্যাংশ। এর মালিক বিনিয়োগকারীরা। এ ফান্ড আরও বড় করা সম্ভব হলে এটি মার্কেট মেকার হিসেবে কাজ করবে।

সিএমএসএফ জানিয়েছে, আপাতত ১৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সহযোগী ব্রোকারেজ হাউসকে সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকা করে এবং অন্যান্য ব্রোকারেজ হাউসকে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা করে ঋণ দেয়া হবে।

মন্তব্য করুনঃ


সর্বশেষ সংবাদ